১৬ই জানুয়ারি, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ , ২রা মাঘ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
মোঃ ফারুক হোসেন :
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) ত্রিশাল উপজেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন/২০২০ আলী আকবর ভূইয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,দরিরামপুর,ত্রিশাল এ অনুষ্ঠিত হয়।ত্রিশাল উপজেলা নিবার্হী অফিসার জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল ইসলাম,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা খানম রুমা, মোঃ হামিদুর রহমান সাবেক সাধারণ সম্পাদক উপজেলা আওয়ামী লীগ, মোঃ মোখছেদুল আমীন । সম্মেলন উদ্বোধন করেন মুহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, প্রধান উপদেষ্টা ও সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটি। সম্মানিত অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জনাব মোঃ আনোয়ার কবীর, সভাপতি, এডহক কমিটি, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ময়মনসিংহ জেলা।
প্রধান বক্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন সদস্য সচিব এডহক কমিটি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ময়মনসিংহ,রিটার্নিং অফিসার মোঃ জাফর আহাম্মদ চৌধুরী সভাপতি বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ময়মনসিংহ সদর উপজেলা। সম্মেলনে অভিনাশ চন্দ্র দাম সভাপতি ও মোঃ হারুন অর রশিদ সাধারণ সম্পাদক সর্বসম্মতি ক্রমে নির্বাচিত হন।
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি :
পরিচ্ছন্ন রাজনীনিতি যুবলীগের প্রতিশ্রুতি এস্লোগানকে সামনে রেখে ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাংলাদেশ আওয়ামীলী যুবলীগরে ৪৮তম প্রতষ্ঠিার্বাষকিী উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জুয়েল সরকার নেতৃত্বে বেলা ১২টায় নজরুল ডাকবাংলোর সামনে থেকে র্যালীটি বের হয়ে মহাসড়ক হয়ে পৌরসভার প্রধান রাস্তা প্রদক্ষিল করে।
র্যালী শেষে বাসষ্ট্যেন্ডে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সাংসদ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন সরকার। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর আকন্দ প্রমূখ। এসময় জেলা পরিষদের সদস্য আব্দুল্লাহ আল মামুন উজ্জল,আওয়ামীলীগের সদস্য ইকবাল হোসেন,উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি সুয়েল মাহমুদ সুমন,পৌর যুবলীগের সভাপতি সাইফুল আলম শাহীন,সাধারন সম্পাদক ফোয়াদ হাসান নিউটনসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সভা পরিচালনা করেন উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তুফা। পালিত
এ বছর মাল্টাসহ ফলাদি বিক্রিতে লাভ ১৩লক্ষ টাকা
ত্রিশালে মাল্টা চাষে সফল রফিকুল ইসলাম
মোহাম্মদ সেলিম,ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) :
অনেক স্বপ্ন নিয়ে পরিবারের আর্থিক স্বচ্চলতা ফিরিয়ে আনতে মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান সবাইকে ফেলে দীর্ঘ ১৪টি বছর প্রবাসে কাটিয়েছিলেন রফিক । তবুও ভাগ্যের চাকা ঘুরেনি সেখানে। কষ্টের সময় পার করে নিরাশ হয়ে দেশে ফিরে বাড়ির পাশের ২ একর অনাবাদি জমিতে গড়ে তুলেন মাল্টা বাগান। দৃষ্টিনন্দন ও উৎপাদনশীল এমনই একটি ফলজ বাগান ভাগ্যের চাকা ঘুরে জীবনে সফলতা পান ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার মোক্ষপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চল কৈতরবাড়ী গ্রামের নেয়ামোতুল্লাহর ছেলে রফিকুল ইসলাম।
সে খুব বেশি পড়াশুনা করতে পারেনি। তাই পরিবারের আর্থিক স্বচ্চলতা ফিরিয়ে আনতে মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান সবাইকে ফেলে পাড়ি জমান সৌদি আরবের মরুপ্রান্তরে। ৫বছর পর সৌদি থেকে দেশে ফিরে আবার চলে যান মালয়শিয়াতে। সেখানে ফলের বাগান পরিচর্যার কাজ করেন দীর্ঘ ৯ বছর। ২০১৪ সালে দেশে ফিরে বাড়ির পাশের ২ একর অনাবাদি বা অকৃষি চালার জমিতে গড়ে তুলেন “রফিক ফলজ ও কৃষি খামার”। বাগানে রোপন করেন মাল্টা, আমড়া, লিচু, আমলকি, উড়-বরই, আম, লেবু ও পেঁপেসহ নানা প্রজাতির ফলের চারা। কঠুর পরিশ্রম ও পরিচর্যার ফলে বছর দুই ঘুরতেই গাছগুলোতে ফল ধরতে শুরু করে। বর্তমানে ৮ একর জমির ওই বাগানে জামরুল, সুবেদা, আনার, ডালিম, আরবের খেজুর ও মসলা জাতীয় এলাচিসহ ২২ প্রজাতির ফলের স্থান পেয়েছে। গত ৬ বছরে দৃষ্টিনন্দন ও উৎপাদনশীল ওই ফলজ বাগানে ৮/১০ জন বেকার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।
এ বছর ১২কাঠা জমির মাল্টা বিক্রি করেন ৩লক্ষ টাকার । পাশা পাশি প্রতিমাসে বারমাসি লেবু বিক্রি করেন ১লক্ষ টাকার। রফিক ফলজ ও কৃষি খামারে উৎপাদিত মাল্টা রপ্তানি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। এ বছর বিভিন্ন জাতের ফল-ফলাদি বিক্রি করে আয় করেছেন প্রায় ১৩ লাখ টাকা। এবছর শীতকালিন সবজির জন্যও প্রস্তুত করেছেন প্রায় তিন একর জমি। বিভিন্ন ফলের চারাও বিক্রি করেন তিনি। ইতিমধ্যে দেশের অর্থনীতিতে ও পুষ্টি চাহিদা পুরণে বিশেষ অবদান রাখায় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে বেশ ক’টি সম্মাননা কেষ্ট ও প্রশংসাপত্র কুড়িয়েছেন। রফিকের উৎপাদনধর্মী ফলজ বাগান দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে বেশ কয়েকজন স্থানীয় কৃষক ফলজ বাগান করেছেন।
সফল ফল উৎপাদনকারী স্বনির্ভর রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি প্রবাসে অনেক পরিশ্রম করেও অর্থনৈতিক চাকা ঘুরাতে পারিনি। তবে দেশে এসে মাল্টা,লেবু , পেপে, আমড়া, অরবড়ই, আনার, সুবেদা, আরবের খেজুরের চাষ করে আল্লাহর রহমতে অর্থনৈতিকভাবে সাবালম্বি হয়ে উঠেছি। পুষ্টি চাহিদা পুরনে ফরমালিন মুক্ত ফল বিক্রি করা আমার লক্ষ্য।রফিক জানান, ফলজ বাগানের পাশাপাশি বিরল প্রজাতির ১৫টি গারল পালনের খামার শুরু করেছি। রফিক এ প্রতিনিধিকে জানান আমার বাগান থেকে ২ কিলোমিটার কইতর বাড়ী এলাকার আট হাজার লোকের চলাচলের কোন ভাল রাস্তা নেই ।একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তায় কাদায় পরিনত হয় । রাস্তা খারাপের কারনে পাইকাররা ফল নিতে আসেনা যার কারনে ফলের সঠিক মূল্য পাচ্ছিনা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সোয়েব আহমেদ জানান, আমিসহ কৃষি বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তা সরেজমিনে গিয়েছিলাম রফিকের ফলজ ও কৃষি খামারে। ওই বাগানে কোন প্রকার কেমিক্যাল বা রাসায়নিকবদ্র ব্যবহৃত হয় না। ফলগুলো অত্যন্ত সুস্বাদু।
রফিকের উৎপাদনধর্মী ফলজ বাগান দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে বেশ কয়েকজন স্থানীয় কৃষক ফলজ বাগান করেছেন। দেশের অর্থনীতিতে ও পুষ্টি চাহিদা পুরণে বিশেষ অবদান রাখছে রফিক।
মোহাম্মদ সেলিম, ত্রিশাল প্রতিনিধি : ত্রিশালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১৯ আগস্ট বিভিন্ন করাতকলে অভিযান চালিয়ে ৬ টি করাতকলে জরিমানা করা হয়েছে। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন ত্রিশাল উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি তরিকুল ইসলাম। এসময় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বন সম্প্রসারণ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু তাহের, ত্রিশাল উপজেলা বন সম্প্রসারন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস ত্রিশাল থানার এএসআই সুমন রায়সহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। করাতকলে উচ্ছেদ অভিযান ২৪হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বনবিভাগ কর্মকর্তা আবু তাহের জানান, উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
স্টাফ রিপোর্টার : ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও আওয়ামিলীগ নেতা আব্দুল কদ্দুস মন্ডল ইউনিয়নকে করোনা ভাইরাস মুক্ত রাখতে ব্লিচিং পাউডার, ডেটল সাবান ও সার্জিকাল মাস্ক বিতরণ করেছেন। বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) ইউনিয়ন পরিষদে ব্লিচিং পাউটার বিতরণ করেন তিনি। এসময় এলজিএসপি- প্রকল্পের বরাদ্দের আওতায় করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ইউনিয়ের ১৫০ জন মূক্তভোগীর মাঝে ২ টি করে ডেটল সাবান, ৫ টি করে সার্জিকাল মাস্ক বিতরণ করেন ১৫০ জনের মাঝে।
এ সময় চেয়ারম্যান কদ্দুস মন্ডল বলেন, করোনায় আতঙ্ক না হয়ে সরকারের পাশাপাশি সচেতনতামূলক কাজে সবার এগিয়ে আসা দরকার। বিশেষ করে জনপ্রতিনিধিগণ তার ওয়ার্ড ও ইউনিয়নকে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে এগিয়ে আসলেই কেবল সরকারি উদ্যোগ সফল হবে এবং ইউনিয়ন তথা দেশের মানুষকে করোনা ভাইরাস মুক্ত রাখা যাবে। তিনি সকল মানুষকে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নিয়ম মেনে চলার অনুরোধ করেন। ব্লিচিং পাউডার বিতরণের সময় দুরত্ব বজায় রেখে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সচিব নুরুল ইসলাম, ইউনিয়নের ইউপি সদস্যগণ, উদ্যোক্তা প্রমুখ।
ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি :
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে সারা দেশে বৃক্ষরোপন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে ময়মনসিংহের ত্রিশালে উপজেলা আনসার ভিডিপি অফিসের উদ্যোগে বিভিন্ন গাছের চারা বিতরন করা হয়েছে।
রবিবার দুপুরে অফিস কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন উপজেলা আনসার ভিডিপি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাছিমা বেগম। এসময় মহিলা আনসার শাহনাজ সানজিদা,বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদির,ইউনিয়ন দলনেতা আমিনুল হকসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বৃক্ষরোপন কর্মসূচী বাস্তবায়নে উপজেলার আনসার সদস্যদের মাধ্যমে ৭৫টি ভিবিন্ন জাতের চারা বিতরন করা হয়।
স্টাফ রিপোর্টার : মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রার্দুভাবের কারণে ঘর থেকে বের হওয়া মহা বিপদ,যে কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ খেটে খাওয়া মানুষ। বাংলাদেশর সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার সেইসব ক্ষতিগ্রস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে বরাদ্ধ দিয়ে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বরাদ্ধ সারা বাংলাদেশের ন্যায় ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার কানিহারী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন বরাদ্ধ গরীব হত-দরিদ্র অসহায়দের মাঝে বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সাধারন সম্পাদক আশরাফ আলী উজ্জ্বল।
সেই ধারাবাহিকতায় এবার ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধ মামলার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে এ কমহীন হয়ে পড়ায় খাদ্য সংকটে পড়ায় ৩৪ জন সাক্ষীকে প্রধান মন্ত্রীর উপহার খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ আলী উজ্জল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যুদ্ধ বিরোধী ও রাজাকারদের নামে দায়ের করা মামলার সাক্ষীরা মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে নির্যাতিত,সত্যবাদী, পরিক্ষিত মুজিব আদর্শের সৈনিক, দেশপ্রেমিক বিধায় তাদের পাশে দাড়ান এবং খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন চেয়ারম্যান উজ্জ্বল।
করোনার এই দুঃসময়ে তাদের পাশে দাড়াতে পেরে চেয়ারম্যান উজ্জল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একই সাথে করোনার এই চলমান দুঃসময়ে খাদ্য সামগ্রী হাতে পেয়ে চেয়ারম্যান কেও ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানান মানবতা বিরোধী অপরাধ মামলার অবহেলিত এসব সাক্ষীরা। শুধু কানিহারী ইউনিয়ন নয় যে কোন অসহায় মানুষ চেয়ারম্যানের কাছে আসলে তিনি তার স্বাধ্যমত সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। সকলের সহযোগিতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সরকারের বিভিন্ন প্রকার বরাদ্ধ স্বচ্ছ ভাবে বিতরণ করায় সাধারণ মানুষ ব্যাপক চেয়ারম্যান উজ্জ্বলের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
চেয়ারম্যান উজ্জল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রত্যাশা করেন । তিনি বলেন-আমাদের মানবিক প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সুস্থ্য থাকলে দেশের মানুষ ও কানিহারী ইউনিয়নসহ দেশের সকল মানুষ ভাল থাকবে।
আরিফ রববানী :
নোভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমন আতংকে কর্মহীন হয়ে পড়া ৪০০শত অসহায় গরীব হত-দরিদ্র মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ত্রাণ সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার সাখুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ্ মোহাম্মদ গোলাম ইয়াহিয়া।
সারা দেশের ন্যায় সাখুয়া ইউনিয়নে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে লকডাউন পরিস্থিতিতে ধনী-গরীব প্রায় সবাই এখন কর্মহীন হয়ে রয়েছে। করোনার আতঙ্কে খাদ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র ও নিন্ম আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা। এক বেলা কাজ না করলে যাদের সংসার চলে না, মুখে খাবার উঠে না, বর্তমান এ পরিস্থিতিতে কর্মহীন অসহায় মানুষগুলি কর্মহীন হয়ে পড়ায় দরিদ্রের তালিকা করে এর আগেও নয় বার ২০০ জন হতদরিদ্র মানুষের মাঝে প্রতি জনকে ১০কেজি চাল ও ৫০০গ্রাম আলু তুলে দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ গোলাম ইয়াহিয়া। ৬ই জুলাই সোমবার ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে ইউপি ইউপি সচিব জাহাঙ্গীর আলম ও ইউপি সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে করোনা ভাইরাস (কোভিড- ১৯)কর্মহীন অসহায়দের মধ্যে সরকারী অর্থায়নে বরাদ্দকৃত সরকারি ত্রান সহায়তা ১০ কেজি করে ৪০০ পরিবারের মধ্যে ১০ ও ১১ তম কিস্তির দুই বারের চাউল বিতরন করেন তিনি।
এ সময়ে চেয়ারম্যান গোলাম ইয়াহিয়া বলেন-করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার যে চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।সাবান দিয়ে বার-বার হাত ধোঁয়ে নিতে হবে। এসময় তিনি সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণকে আহবান জানান। এসময় তার সাথে ইউপি সচিব, মেম্বার ও স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন। লকডাউনর সংকটময় মুহুর্তে উক্ত ত্রাণ সামগ্রী পেয়ে চেয়ারম্যান ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছেন ইউনিয়নের হতদরিদ্র অসহায় এই কর্মহীন গরীব মানুষেরা।।
আরিফ রববানী :
নোভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমন আতংকে কর্মহীন হয়ে পড়া ৪০০শত অসহায় গরীব হত-দরিদ্র মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ত্রাণ সামগ্রী ১০কেজি চাউল পৌছে দিয়েছেন ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামিলীগ নেতা আব্দুল কদ্দুস মন্ডল ।
সারা দেশের ন্যায় মঠবাড়ী ইউনিয়নে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশ মেনে চলায় ধনী-গরীব প্রায় সবাই এখন গৃহে অবস্থান করছে। তাছাড়া করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে ও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ আতঙ্কে কর্মহীন হয়ে পড়েছে গরীব খেটে খাওয়া মানুষ। এতে করে খাদ্য সংগ্রহ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র ও নিন্ম আয়ের এসব খেটে খাওয়া মানুষেরা।
এক বেলা কাজ না করলে যাদের সংসার চলে না, মুখে খাবার উঠে না, বর্তমান এ পরিস্থিতিতে গৃহবন্ধী ঐ কর্মহীন অসহায় মানুষগুলি চরম খাদ্য সংকটে অসহায় হয়ে পড়েছে। তাই ইউনিয়নের হতদরিদ্র কর্মহীন হয়ে পড়ায় দরিদ্রের তালিকা করে ৪শত অস্বচ্ছল হতদরিদ্র মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রতি জনকে ১০কেজি করে চাল বিতরন করা হয়েছে। ২রা জুলাই বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে সরকারী অর্থায়নে বরাদ্ধকৃত ইউনিয়নের ৪০০শত অসহায় মানুষের মাঝে এই খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন চেয়ারম্যান কদ্দুস মন্ডল ।
এ সময়ে তিনি বলেন-করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার যে চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।সাবান দিয়ে বার-বার হাত ধোঁয়ে নিতে হবে। এসময় তিনি সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে সকলকে আহবান জানান।
এসময় সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব নুরুল ইসলাম সহ পরিষদের মেম্বার,গ্রাম পুলিশ সহ স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।